বসু-আইনস্টাইন পরিসংখ্যান

testwiki থেকে
imported>KanikBot কর্তৃক ১৭:৫৭, ৪ জুলাই ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ (ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও উইকিউপাত্তের তথ্যের ভিত্তিতে বট কর্তৃক বিষয়শ্রেণী যোগ)
(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন

টেমপ্লেট:উৎসহীন

ফার্মি-ডিরাক-বোস-আইনস্টাইন-ম্যাক্সওয়েল-বোলম্যান পরিসংখ্যান

বসু আইনস্টাইন পরিসংখ্যান এর মাধ্যমে পূর্ণ সাংখ্যিক স্পিন বিশিষ্ট মৌলিক কণার পরিসাংখ্যিক বণ্টন ব্যাখ্যা করা যায়। বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু এবং আলবার্ট আইনস্টাইন যৌথভাবে এটি আবিষ্কার করেন। যেসব কণা এই পরিসংখ্যান মেনে চলে তাদেরকে বসুর নাম অনুসারে বোসন নামে অভিহিত করা হয়। এই কণাগুলোর স্পিন সব সময় পূর্ণ সংখ্যা হয় এবং এরা পাউলির বর্জন নীতি মেনে চলে না, অর্থাৎ একই শক্তি দশায় একাধিক বোসন থাকতে পারে।

প্রতিপাদন

ধরা যাক, i একটি শক্তি স্তর যার শক্তি εi এবং যেখানে মোট ni সংখ্যক কণা রয়েছে। স্তরটিতে আবার gi সংখ্যক উপস্তর তথা শক্তি দশা আছে যাদের প্রত্যেকের শক্তি সমান এবং যাদের একটিকে অন্যটি থেকে পৃথক করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, দুটি কণার ভরবেগ পৃথক হলে তাদের একটিকে অন্যটি থেকে পৃথক করা সম্ভব, কিন্তু তারা উভয়েই একটি শক্তি দশায় অবস্থান করতে পারে। gi কে বলা হয় i শক্তি স্তরের অপজাত্য বা ডিজেনারেসি। কোন স্তরে যত সংখ্যক সম শক্তির দশা থাকে সেটিই উক্ত স্তরের ডিজেনারেসি। আগেই বলা হয়েছে, একই শক্তি দশায় একাধিক বোসন থাকতে পারে। প্রকৃতপক্ষে কেবল একাধিক নয়, একই দশায় অসংখ্য বোসনও থাকতে পারে। পরিসংখ্যানের হিসাব নিকাশের সময় এটি খেয়াল রাখতে হয়।