তড়িৎ পরিবাহিতা

testwiki থেকে
imported>MS Sakib কর্তৃক ১৬:১০, ১৯ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ (58.145.186.128 (আলাপ)-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে InternetArchiveBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত)
(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন
তড়িৎ পরিবাহিতা মাপক যন্ত্র

তড়িৎ পরিবাহিতা বা বিদ্যুৎ পরিবাহিতা, (টেমপ্লেট:Lang-eng) তড়িৎ মাধ্যমের একটি ধর্ম যা এর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত করতে সহায়তা করে। মূলতঃ কোন তড়িৎ পরিবাহকের তড়িৎ পরিবাহিতা হচ্ছে এর রোধের বিপরীত রাশি।[] কোনো বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থের, যেমন বৈদ্যুতিক তারের মধ্যে দিয়ে তড়িৎ আধান বা চার্জ সাধারণত পরিবাহিত হয় চলমান ইলেক্ট্রনের পরিবহনে। ইলেক্ট্রোলাইটে আয়নের পরিবহনেও বিদ্যুৎ পরিবাহিত হতে পারে, কিংবা প্লাজমায় আয়ন ও ইলেকট্রন উভয়ের দ্বারাই পরিবাহিত হতে পারে।[] যদি কোন পরিবাহকের রোধ R হয় তবে ঐ পরিবাহকের পরিবাহিতা G হবে

G=1R

তড়িৎ পরিবাহিতার একক সিমেন্স (Siemens).

প্রকারভেদ

রোধের মতই পরিবাহিতা কোন পরিবাহকের উপাদান এবং তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল। সাধারনত ধাতব পদার্থের পরিবাহিতা ভালো হয়। কিন্তু ধাতুভেদে পরিবাহিতা ভিন্ন হয়। যেমন ঘরের তাপমাত্রায় রূপার পরিবাহিতা সবচেয়ে বেশি। এর পরেই আসে তামা[] এবং সোনা। এদেরকে সুপরিবাহী পদার্থ বলা হয়। যদিও রূপার তড়িৎ পরিবাহিতা তামার থেকে বেশি কিন্তু তামা সহজলভ্য এবং মূল্য সাশ্রয়ী বলে তড়িৎ সঞ্চালনের কাজে তামা সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। আবার সিলিকন, জার্মেনিয়াম ইত্যাদি পদার্থের পরিবাহিতা সাধারণ তাপমাত্রায় খুবই কম। এদেরকে অর্ধপরিবাহী বলা হয়।

তথ্যসূত্র

টেমপ্লেট:সূত্র তালিকা

বহিঃসংযোগ

  • Allaboutcircuits.com, বিদ্যুত এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থার উপর একটি উত্তম ওয়েবসাইট

টেমপ্লেট:অসম্পূর্ণ